লাশের রাজনীতি বিএনপি করে না : গয়েশ্বর চন্দ্র

0
571
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, লাশের রাজনীতি বিএনপি করে না। আওয়ামী লীগ বলে আগস্ট মাস শোকের মাস। অথচ তারা ভোলায় দুটি তাজা প্রাণ কেড়ে নিয়ে আগস্ট মাস শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভোলা জেলা বিএনপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সরকার জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে গুলি করে রহিম এবং ছাত্রদল সভাপতি নুরে আলমকে হত্যা করেছে। বিএনপিসহ দেশবাসী এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করছে। বিএনপির ভাইস প্রেসিডেন্ট মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন বীর বিক্রম বলেন, সরকার জনগণের দাবি দাবায়ে রাখার জন্য গুলি করে দুটি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। আন্দোলনকারীদের বুকে, মাথায় পুলিশ গুলি করতে পারে না। গুলি করতে হলে করবে হাঁটুর নিচে। কিন্তু ভোলায় পুলিশ গুলি করেছে মাথায় ও বুকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস প্রেসিডেন্ট শামসুজ্জামান দুদু, ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সাবেক এমপি হাফিজ ইব্রাহীম, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, কেন্দ্রীয় যুবদল সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ইফতেখারুজ্জামান শীমুল, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম জাবেদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাংগঠনিক মোহাম্মদ আলমগীর শাহিন, ভোলা জেলা বিএনপি সভাপতি গোলাম নবী আলমগীর, সম্পাদক হারুন অর রশিদ ও হুমায়ুন কবির সোপানসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, লাশের রাজনীতি বিএনপি করে না। আওয়ামী লীগ বলে আগস্ট মাস শোকের মাস। অথচ তারা ভোলায় দুটি তাজা প্রাণ কেড়ে নিয়ে আগস্ট মাস শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ভোলা জেলা বিএনপি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সরকার জনগণের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে গুলি করে রহিম এবং ছাত্রদল সভাপতি নুরে আলমকে হত্যা করেছে। বিএনপিসহ দেশবাসী এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করছে।

 

বিএনপির ভাইস প্রেসিডেন্ট মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন বীর বিক্রম বলেন, সরকার জনগণের দাবি দাবায়ে রাখার জন্য গুলি করে দুটি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। আন্দোলনকারীদের বুকে, মাথায় পুলিশ গুলি করতে পারে না। গুলি করতে হলে করবে হাঁটুর নিচে। কিন্তু ভোলায় পুলিশ গুলি করেছে মাথায় ও বুকে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস প্রেসিডেন্ট শামসুজ্জামান দুদু, ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সাবেক এমপি হাফিজ ইব্রাহীম, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, কেন্দ্রীয় যুবদল সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম।

আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ইফতেখারুজ্জামান শীমুল, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম জাবেদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাংগঠনিক মোহাম্মদ আলমগীর শাহিন, ভোলা জেলা বিএনপি সভাপতি গোলাম নবী আলমগীর, সম্পাদক হারুন অর রশিদ ও হুমায়ুন কবির সোপানসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।- বিডি প্রতিদিন